সাভারে পানির খনি পাওয়া গেছে
‘সাভারের ভাকুর্তায় পানির একটি খনি পাওয়া গেছে। হিমালয় থেকে একটি চ্যানেল হয়ে সেখানে এসে পানি জমা হচ্ছে। গভীর নলকূপের মাধ্যমে সেই খনি থেকে প্রতিদিন ১৫ কোটি লিটার পানি উত্তোলন করা হবে। পানি উত্তোলন করলেও সেখানে শূন্যতা সৃষ্টি হবে না। হিমালয়ের পানি চ্যানেল দিয়ে এসে শূন্যস্থান ভরাট করবে’, বলেছেন ঢাকা ওয়াসা’র ব্যবস্থাপনা পরিচালক প্রকৌশলী তাকসিম এ খান।
মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) কাওরান বাজারে ওয়াসা ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে প্রকৌশলী তাকসিম এ খান বলেন, ‘২০০৯ সালে দৈনিক ২১২ কোটি লিটার চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা পানি উৎপাদন করতো ১৮৮ কোটি লিটার। সিস্টেম লস ছিল ৪৪ শতাংশ। বিল আদায় হতো ৬০ শতাংশ। মাত্র আট বছরের ব্যবধানে এখন ২৩৫ কোটি লিটার চাহিদার বিপরীতে ঢাকা ওয়াসা পানি উৎপাদন করছে ২৪৫ কোটি লিটার। সিস্টেম লস কমে গিয়ে ২২ শতাংশে দাঁড়িয়েছে। বিল আদায় হচ্ছে ৯৯ শতাংশ। ঠিক এভাবেই বিভিন্ন ক্ষেত্রে ঢাকা ওয়াসা ঘুরে দাঁড়িয়েছি। ’
ভূ-গর্ভস্থ পানি উত্তোলনের জন্য সাভারের ভাকুর্তায় একটি পানির খনি পাওয়া গেছে উল্লেখ করে তাকসিম এ খান বলেন, ‘হিমালয় থেকে একটি চ্যানেল হয়ে ভাকুর্তায় এসে পানি জমা হচ্ছে। গভীর নলকূপের মাধ্যমে সেই খনি থেকে প্রতিদিন ১৫ কোটি লিটার পানি উত্তোলন করা হবে। পানি উত্তোলন করলেও সেখানে শূন্যতা সৃষ্টি হবে না। হিমালয়ের পানি চ্যানেল দিয়ে এসে শূন্যস্থান ভরাট করবে।
সংবাদ সম্মেলনে ওয়াসা’র প্রধান প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী মো. আক্তারুজ্জামান, প্রধান তথ্য কর্মকর্তা মোস্তফা তারেক উপস্থিত ছিলেন।